গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর থানার বারেন্ডা মৌজার ৫ নং ওয়ার্ডে বসবাসরত হাবেল মিয়া ও তার পরিবার কে ধর্ষন মামলায় ফাঁসাতে একটি কুচক্রী মহল নাটকীয়তায় লীপ্ত। ২৯ শে সেপ্টেম্বর রাত ১০ টার সময় হাবেল মিয়া ও তার পরিবার রিকশা গ্যারেজে এক মহিলাকে জোরপূর্বক ধর্ষন করেছেন বলে অভিযোগ করেন ওই মহিলা নিজেই ।
তবে হাবেল মিয়া ও তার পরিবার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমরা সম্পূর্ণ নির্দোষ আমাদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। কাশিমপুর থানার বারেন্ডা মৌজায় আমাদের জমিজমা কেন্দ্র করে আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়ের করে চলেছেন এবং মামলা হামলা করেই চলেছেন মাহবুব বাহিনী।
ঠিক তেমনি গত ২৯ শে আগস্ট আমি ও আমাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মত ন্যাক্কার জনক কথা উত্থাপন করে মামলা করার পায়তারা করেন, মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে মাহবুবুর রহমান, খানকা শরিফ সুরাবাড়ী এলাকার মৃত মোজাম্মেল হক শিকদারের ছেলে মুকুল হোসেন, মৃত আলী হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ খাজা, মৃত মহর উদ্দিনের ছেলে জসিম (জসু), ওছিমদ্দিনের ছেলে মানুল।
তবে একাধিক গণমাধ্যমকর্মীরা বিষয়টি পর্যবেক্ষন করলে বেরিয়ে আসে ভিন্ন রকম তথ্য! জেনো কেঁছো খুঁড়তে শাপের দেখা, ঠিক তেমনই ঘটনাটির পুনরাবৃত্তি।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, ছালমা নামের এক মহিলা কাশিমপুর থানায় দালালী করেন ও পুলিশের সোর্সও বটে। এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ইন্দনে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ কে মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে ফায়দা লুটাই তার প্রধান কাজ।
তবে ছালমার মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ গুলো নির্দ্বিধায় গ্রহনও করেন কাশিমপুর থানার পুলিশ কর্মকর্তারা। বিষয়টি জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হাবেল মিয়ার পরিবার কে ফাঁসাতে এমন মাস্টার প্লান করেছেন বলে জানা যায়।
ছালমার বাসার মালিক জাকির হোসেন বলেন, “তার স্বভাব চরিত্র ভালো না। সে বিভিন্ন সময়ে মানুষ কে ব্লাকমেইল করে টাকা উপার্জন করেন এমন তথ্য পাওয়ায় আমি আমার বাসা ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছি।”
ওই মহিলার ভাই মোমিন হোসেন বলেন, “আমার বোনের কৃতকর্মের কথা শুনে নিজের খুব লজ্জাবোধ হয়। থানায় ঘুরাঘুরি না করে ভালো কিছু করার জন্য বলেছি। কিন্তুু সে থানার বেশ কয়েকজন এসআই ও রাজনৈতিক নেতাদের সাথে চলে। এবং এক শুভাকাঙ্ক্ষী সাংবাদিক আছে তাদের কথা মত চলে এগুলো আমার পছন্দ নয়। কিন্তু সে থানার এসআই ও রাজনৈতিক নেতাদের সাথে ভালোয় যোগসাজশ এবং এক শুভাকাঙ্ক্ষী সাংবাদিক আছে তাদের কথা মত চলে এগুলো আমার পছন্দ নয়।”
তবে গোপন সুত্রে জানা যায়, কাশিমপুর থানার পুলিশ কর্মকর্তারা বিষয়টি মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে সমাধান করতে না পেরে ডিএনএ টেষ্ট করিয়ে মামলা রেকর্ড করার পরিকল্পনা করছেন।
এবিষয়ে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তদন্ত চলমান রয়েছে।
সকল ছবি তথ্য সময়ের কণ্ঠের সম্পাদক থেকে সংগৃহীত,
আগামী পর্বে আসতেছে গরম খবর চোখ রাখুন জাতীয় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার পাতায়।