হরিণাকুণ্ডুতে শ্রদ্ধা,সংবর্ধনায় স্বোপার্জিত স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

হরিণাকুণ্ডু ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃবাচ্চু মিয়া
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩
  • ৭৯ বার পঠিত

 

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে যথাযথ মর্যাদায় নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে মহান ২৬ মার্চ স্বোপার্জিত স্বাধীনতা দিবস।

হরিণাকুণ্ডু উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ৩১ বার তোপধ্বনি এবং সকল সরকারী,আধা-সরকা রী ও বে-সরকারী ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়।

আজ রবিবার (২৬ মার্চ) সকাল ৭ টায় উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠে নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা ৭১স্মৃতিস্তম্ভে এবং উপজেলা পরিষদ চত্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা আ’লীগের সকল নেতৃবৃন্দ।
এছাড়া পরে বিএনপি সহ সকল স্তরের জনসাধারণ ৭১স্মৃতি স্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুস্মিতা সাহা এর সভাপতিত্বে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মুন্সী ফিরোজা সুলতানার সঞ্চালনায় কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো জাহাঙ্গীর হোসাইন।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শিলু,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেশমা খাতুন,পৌর মেয়র মোঃ ফারুক হোসেন,হরিণাকুণ্ডু থানা অফিসার ইনচার্জ (ভারপ্রাপ্ত) ওসি মোঃ আক্তারুজ্জামান লিটন,স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: জামিনুর রশিদ,কৃষি কর্মকর্তা হাফিজ হাসান,জেলা সাবেক ডেপুটি কমান্ডার রেজাউল ইসলাম গেন্ডা,সাবেক সাংগঠনিক কমান্ডার তাহাজউদ্দীন,ভায়না ইউনিয়ন নেতা মোশাররফ হোসেন,ইউপি চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা তুষার,জাহিদুল ইসলাম বাবু মিয়া,মঞ্জুর রাশেদ,আবুল কালাম আজাদ,বসির উদ্দীন,শরাফত দৌলা ঝন্টু,কামাল হোসেন,প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা:উজ্জ্বল কুমার কুন্ডু,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মফিজুর রহমান,সমাজসেবা কর্মকর্তা শিউলী রাণী সহ বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ,প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।
কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে এসময়ে অংশ নেন বাংলাদেশ পুলিশ,আনসার ও ভিডিবি,ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স এবং বিএনসিসি।পরে উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে সংবর্ধিত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয় এবং পরে তাদের হাতে উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।জাতির শান্তি,সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে বিভিন্ন মসজিদ,মন্দির ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর