ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার পৌরসভাধীন হরিণাকুণ্ডু হাট,একতারার মোড়,হাসপাতাল মোড়ে বাজার সহ বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা মূদী দোকানে ও বাজার মনিটরিং করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী৷ ম্যাজিস্ট্রেট সুস্মিতা সাহা।
সোমবার বিকালে তিনি আলু,ডিম ও পেয়াজ সহ নিত্য প্রয়োজনিয় কাচা মাল, ক্রেতা ও ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সরকার কতৃক বেধে দেওয়া মূল্যে বিকিকিনি নিশ্চিত করতে বিক্রেতাদের সাথে কথপোকথন সহ মনিটরিং করলেন।
সরজমিনে দেখাযায় ইউএনও সুস্মিতা সাহা কতৃক হরিণাকুণ্ডু হাট মনিটরিং করা কালীণ সময়ে সরকার কতৃক বেধে দেওয়া কেজি প্রতি ৩৫/- হারে আলু ৪৮/- হালি ডিম ও ৬৫টাকা হারে পেয়াজ বিক্রি করলেও ইউএনও সুস্মিতা সাহা হাটছেড়ে চলে যাওয়ার সাথে সাথে আবার পূর্বের অতিরিক্ত মূল্যে কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৫৫/- টাকাদরে আলু,৬৫থেকে ৭০টাকা দরে পেয়াজ ও ৫০ থেকে ৫২ টাকা দরে ডিম(হালি) বিক্রয় করতে দেখা যায় হাট বাজারের বিক্রেতাদের।
অসহায় ক্রেতারা কেউ কেউ প্রতিবাদ করলেও অবশেষে অতিরিক্ত মূল্যেই কেনাকাটা করে বাড়ী ফিরছে। কারণ প্রয়োজন মানছেনা আইন।
বিক্রেতার সরকারী আইন মানছেনা কেন? জানতে চাইলে পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতারা জানান আড়ৎ থেকে অতিরিক্ত মূল্য মালামাল তুলতে হচ্ছে, কম দামে কিভাবে বিক্রি করবো।
আক্ষেপ করে আবার কোনো কোনো ব্যবসায়ী বলেন, প্রয়োজনে আলু পেয়াজ ও ডিম বিক্রি করবো না।