পুলিশ জনতার, জনতা পুলিশের”এই স্লোগানকে সামনে রেখে,পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলে ও সে ধারণা সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছেন । বাংলাদেশ পুলিশ গাজীপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সার্কেল ফারজানা ইয়াছমিন। ওনি একজন নিরহংকার, সৎ, ন্যয় পরায়ন, নারী পুলিশ অফিসার।
প্রতিনিয়ত তিনি সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। “পুলিশ জনগণের বন্ধু” তিনি এই বাক্যটির উৎকৃষ্ট নিদর্শন। তিনি অন্যতম একজন আদর্শ পুলিশ অফিসার যিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও সততা দিয়ে অপরাধ দমন করার চেষ্টা ও প্রকৃত সত্য উদঘাটন করার চেষ্টা করেন।
পুলিশ জনতার, জনতা পুলিশের” এই স্লোগানকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা ইয়াছমিন।
একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। অধিকাংশ মানুষই তাকে গরিবের বন্ধু হিসাবে জানেন।
তিনি তাঁর সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে দায়িত্বরত কাজের মাধ্যমে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করেছেন সাধারণ মানুষদের। ওনার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সকল শ্রেণিপেশার মানুষ সমান।
ওনার দায়িত্বরত কর্মকান্ডে লোকজন উপকৃত হয়ে বলেন, তিনি একজন সৎ ও অন্যায়ের কাছে আপোষহীন নারী পুলিশ অফিসার। তিনি আমাদের বন্ধু ওনার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমরা মাদক, চাদাঁবাজ, দখলবাজ, ইভটিজিং, জঙ্গি, অস্ত্র ধারী সন্ত্রাস মুক্ত। তারা আরো বলেন, ওনার মতো একজন সৎ, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে বজ্রকন্ঠী আওয়াজ তোলা পুলিশ অফিসার পেয়ে আমরা সত্যিই ধন্য।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সার্কেল ফারজানা ইয়াছমিন বলেন আমার কাছে ধনী-গরিব, রিক্সাচালকসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। একজন নির্যাতিত মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হলো পুলিশ। আর আমরা যদি তাদের আশ্রয় এবং তাদের সমস্যা নিরসন না করি তাহলে কে করবে। “পুলিশ জনতার এবং জনতা পুলিশের” আমি এই স্লোগানকে সামনে রেখে এবং সাধারণ মানুষের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে এগিয়ে যাব। তিনি আরো বলেন, আমরা অতন্ত্র প্রহরী হিসাবে রাত জেগে থাকি শুধু জনগণ শান্তিতে ঘুমাবে বলে, আমাদের ঈদের ছুটিও নেই শুধু জনগণ যাতে তাদের এই ঈদকে সুন্দর, সুশৃঙ্খল এবং শান্তিতে কাটাতে পারে।
কত পুলিশ অফিসার প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন দেশকে জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে।
আমি একটি কথা বলবো জনগণের উদ্দেশ্যে-আপনারা পুলিশ কে নিজের বন্ধু ভাবুন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। পুলিশজনগণের শুধু বন্ধুই নয়, সেবকও ।
পুলিশ সব সময়ই জনগণের বন্ধুহিসেবে জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে। সাংবাদিকসহ সাধারণ জনগণের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া পুলিশের পক্ষে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর সেবা দেয়া সম্ভব নয়।
দেশের ক্রান্তিকালে বৈষম্যিক মহামারী করোনায় আক্রান্ত সকলের সুস্থতা কামনা করে,
সরকারি নির্দেশনা স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার আহ্বান জানান।