ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দা নাফিস সুলতানাকে ফুল ও উপহার দিয়ে বিদায় জানালেন সাবেক মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতৃবৃন্দ। মঙ্গলবার (১৫ফেব্রয়ারী) সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে সাবেক কমান্ডার মহিউদ্দীন মাস্টারের সভাপতিত্বে ও আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি এইচ মাহবুব মিলুর সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসাইন,সহকারী কমিশনার(ভূমি) সেলিম আহমেদ,পৌরসভার মেয়র ফারুক হোসেন, জেলা আ’লীগের সদস্য,উপজেলা আ,লীগের সহ-সভাপতি ও নব-নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান এ্যাডঃ বজলুর রহমান,উপজেলা আ’লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম,সাবেক প্রধান শিক্ষক মসলেম উদ্দীন,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামাল হোসাইন,ইউপি চেয়ারম্যান শরাফত দৌলা ঝন্টু,মুক্তিযোদ্ধা নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক কমান্ডার আব্দুল ওয়াহেদ জোয়ার্দ্দার,সাবেক জেলা ডেপুটি কমান্ডার রেজাউল ইসলাম গেন্দা, সাবেক সাংগঠনিক কমান্ডার তাহাজ উদ্দীন, সাবেক দপ্তর কমান্ডার শাকের আলী,সাবেক ইউনিয়ন কমান্ডার মোশারফ হোসেন,তারিক ইমাম সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের সাবেক কমান্ডার।
বিদায়ী ইউএনও সৈয়দা নাফিস সুলতানা তার বক্তব্যে এ দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যপক অবদান রয়েছে,আমি নিজেও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, সঙ্গত কারণেই আমারও অনেক দ্বায়ীত্ব রয়েছে, আমার দ্বায়ীত্ব পালন সময়কাল ৯৪৭ দিন ২২হাজার ৭২৮ ঘন্টা আপনাদের সাথে ও পাশে থেকে সাধারণের সেবায় নিয়জিত ছিলাম , কর্মদিবস ছাড়াও ছুটির দিনেও বসে থাকিনি আমি,হরিণাকুণ্ডুর পরিবর্তন আনার প্রয়াসে কাজ করে চলেছিলাম, মাথায় ছিলোনা আমাকেও একদিন হরিণাকুণ্ডু থেকে চলেযেতে হবে। এক বছর মেয়াদি উচ্চতর শিক্ষা(এমএস) করার জন্য ইউ,কে যাচ্ছি,দোয়া করবেন আমার এবং আমার ছোট্টো মেয়ের জন্য।