আসন্ন ইউপি নির্বাচনে ৪নং বামন্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল হক বিশ্বাস’র প্রতি এলাকাবাসীর আস্থা সমর্থন ক্রমশ বেড়েই চলেছে।
শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব সমাজের অগ্রগতি, মাদকমুক্ত সমাজ এবং কৃষি ও কৃষকের উন্নতি করতে চান তিঁনি। বিশেষ করে যুব সমাজকে সঠিক পথে কাজে লাগিয়ে তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত নিশ্চিত করা এবং উন্নত বাংলাদেশের অগ্রগতিতে ভুমিকা রাখা হচ্ছে অন্যতম উদ্দেশ্য।
সর্বপরি গাংনী উপজেলার মধ্যে বামন্দী ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তোলা। এর মধ্য দিয়েই এলাকার মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন হবে।
বামন্দী ইউনিয়নবাসীর জন্য এমন আশার কথা শোনালেন তেরাইল গ্রামের সমাজ সেবক আজিজুল হক। আসন্ন বামুন্দী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দীতা করছেন তিঁনি।
জানা গেছে, কর্ম জীবনে একজন সফল ব্যবসায়ী আজিজুল হক। মমিনুল হক ফিস ফিড মিল এবং আজিজুল হক মৎস্য খামারের মালিক তিঁনি। তার পিতা আইনাল হক ছিলেন একজন দাতা ও সমাজ সেবক। পিতার হাত ধরেই মানুষের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করেছিলেন আজিজুল হক। ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অসহায় দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানোসহ নানামুখী সমাজসেবা মূলক কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে তিঁনি এলাকার মানুষের কাছে অতি পরিচিত এবং জনপ্রিয় মুখ।
জানা গেছে, তেরাইল গ্রাম হচ্ছে বামন্দী ইউনিয়নের ভোট ব্যাংক। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষ আজিজুল হকের পক্ষে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। গ্রামের মানুষের তীব্র আকাঙ্খা ও ইউনিয়নবাসীর চাওয়া পাওয়া পূরণ করতেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোট করছেন তিঁনি।
একটি সুষ্ঠ নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এলাকার মানুষ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ পাবে এমন আশা ব্যক্ত করে আজিজুল হক বলেন, স্থানীয় নির্বাচন অন্যান্য নির্বাচনের চেয়ে ভিন্ন। এখানে দলমত নির্বিশেষ মানুষ তার পছন্দের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করে থাকেন। তাই জণগনের রায়ের বহি:প্রকাশের মধ্য দিয়ে এলাকার উন্নয়ন নিশ্চিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আজিজুল হক।