করোনাকালীন সময়ে লকডাউনে বাইরে গেলে পুলিশ, সেনাবাহিনী ঘরে আসলে এনজিও-র লোকজন, মনে হয় কিস্তি আদায়ের হিড়কি। অনেকেই এনজিওর টাকা না দিতে পারায় বাড়ি ছেড়ে মাঠে বসে থাকছে। কর্মসংস্থার জন্য বিভিন্ন এনজিওর থেকে টাকা নিয়েছে তারা কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় ও মৃত্যুর মিছিল শুরু হওয়া সব কিছু হারিয়ে নিশ্ব হয়ে পড়েছে জনজীবন।এর মধ্যে ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুন্ডু উপজেলার বিভিন্ন এনজিওর সংস্থার তাদের অফিসিয়াল কাগজের বলে কিস্তি আদায় করছে। এতে বাধ্য হয়ে সাধারণ জনগন চুরি ডাকাতি সহ বিভিন্ন অপরাধের কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে পড়ছে। সরকারের বিধি নিষেধ তোয়াক্কা না করে চালিয়ে যাচ্ছে তাদের এনজিওর আদায়ের কার্যক্রম। করোনা শনাক্ত রোগীদের বাড়ি থেকেও আদায় করা হচ্ছে টাকা।