আগামী ২৬ ডিসেম্বর বিরল মহাজাগতিক দৃশ্যের সাক্ষী হবে পৃথিবীবাসী। এদিন সূর্যগ্রহণ। তবে এটি সাধারণ কোনো সূর্যগ্রহণ নয়। এসময় সূর্যের চারপাশে দেখা যাবে আগুনের বলয়। বিজ্ঞানী যাকে বলেন ‘রিং অব ফায়ার’।

খালি চোখেই আগামী ২৬ ডিসেম্বর অভাবনীয় ‘রিং অব ফায়ারে’র দৃশ্য অবলোকন করতে পারবেন পৃথিবীবাসী। এ সূর্যগ্রহণ চলবে অন্তত অন্তত আড়াই ঘণ্টা ধরে।

এদিন প্রায় গোটা সূর্যটাকেই ঢেকে ফেলবে চাঁদ। সূর্যের অন্তত ৯১.৯৩ শতাংশই ঢেকে যাবে চাঁদের আড়ালে। সেই অবস্থা ২ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড স্থায়ী হবে। সকাল ৮টা ৫ মিনিট থেকে ৮টা ৮ মিনিট পর্যন্ত সেই দৃশ্য দেখা যাবে। দৃশ্যটি সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে সবচেয়ে ভাল দেখা যাবে।

নাসার তরফে জানানো হয়েছে, চাঁদ চলে আসবে পৃথিবী আর সূর্যের ঠিক মাঝখানে। ফলের চাঁদের চারপাশে তৈরি হবে সূর্যের একটি ‘রিং’। একেবারে সুন্দর গোলাকর এই রিং তৈরি হবে। খালি চোখে এই দৃশ্য দেখতে নিষেধ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এদিন আকাশ মেঘহীন থাকবে বলেও আশা করছেন আবহাওয়াবিদরা।

সর্বশেষ পৃথিবীবাসী বিরল এমন দৃশ্য অবলোকন করেছিলো ১৭২ বছর আগে। ১৮৪৭ সালেও এবারের মতো সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিলো অগ্নিবলয়সহ।

২৬ ডিসেম্বর বিশ্ববাসী দেখবে সূর্যগ্রহণ বিরল অগ্নিবলয় ।

 

 

শাওমির স্মার্টফোনে ‘কোনো কারণ ছাড়াই’ আগুন ধরে যাওয়ার আরেকটি অভিযোগ উঠেছে। এবার ভারতের মুম্বাইয়ের এক ব্যবহারকারী ফেইসবুক পোস্টে বিস্ফোরিত ফোনের ছবিসহ নিজের অভিযোগ তুলে ধরেছেন।

গত জুনে বাংলাদেশের ঢাকার এক সাংবাদিক ও আগস্টে বরিশালের এক চিকিৎসক একই অভিযোগ করেন। এই কোম্পানির ফোন নিয়ে গত কয়েক বছরের ভেতর এমন একাধিক অভিযোগ পাওয়া যায়।

বৃহস্পতিবার টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, মুম্বাইয়ের এক যুবকের রেডমি নোট ৭এস ফোনে আগুন ধরে যায়। ঈশ্বর চাবান নামের ওই ব্যবহারকারী বলছেন, গত অক্টোবরে ফ্লিপকার্ট থেকে ফোনটি কিনি। ২ নভেম্বর পর্যন্ত ঠিক ছিল। সেদিন বিকেলে টেবিলের ওপর রাখা ফোনে হঠাৎ দেখলাম আগুন ধরে গেছে। তবে ওই সময় তার ফোন চার্জে ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি।

তবে টাইমস অব ইন্ডিয়ার কাছে শাওমি দাবি করে, কোম্পানির ত্রুটি নয়; ব্যবহারকারীর কারণেই ফোনে আগুন ধরেছে। কোনোভাবে ব্যাটারির ওপর শক্তি প্রয়োগ করায় ফোন বিস্ফোরিত হয়েছে।

শাওমি মোবাইলে ফের বিস্ফোরণ