দানবীর আলাউদ্দিন আহমেদ’র উত্তরসূরী খোকনকে পুনরায় চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই -ইউনিয়ন বাসী

কে এম শাহীন রেজা, কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি।।
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ২২২ বার পঠিত

 

কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার গড়াই তীরবর্তী নন্দলালপুর ইউনিয়নের আলাউদ্দিন নগর গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান ও নন্দলাল পুর ইউনিয়নের সাবেক জনপ্রিয় চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান খোকনকে পুনরায় চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করতে চায়, ইউনিয়ন বাসী। আগামী ২৬ ডিসেম্বর কুমারখালী উপজেলার নন্দলালপুর ইউপি নির্বাচন। উত্তর নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে জিয়াউর রহমান খোকন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
কেন? কি কারণে তাকে আবারও চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত করতে চাই ইউনিয়নবাসী। এ বিষয়ে ইউনিয়ন বাসীরা বলেন, ২০১১ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত নন্দলালপুর ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে গেছেন তিনি। ইউনিয়ন বাসী তার বংশ পরিচয় সম্পর্কে বলেন, তাকে আমরা পুনরায় নির্বাচিত করতে চাই, তার কারণ তার পিছনে রয়েছে তার আপন চাচা দানবীর আলাউদ্দিন আহমেদ। তিনি আলাউদ্দিন নগরের রূপকার ও আলাউদ্দিন নগর শিক্ষা পল্লীর জনক, হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, তিনি দেশবাসীর অহংকার, কুষ্টিয়াবাসীর নয়নমণি, আর্থ সামাজিক উন্নয়নের রূপকার, কুষ্টিয়া জেলার মহাপুরুষ, কিংবদন্তী, শতাব্দীর সূর্য, আলাউদ্দিন নগরের রূপকার, আলাউদ্দিন নগর শিক্ষা পল্লীর জনক, আলাউদ্দিন আহমেদ শিক্ষাপল্লী পার্কের প্রতিষ্ঠাতা, আলাউদ্দিন আহমেদ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক ও সমাজ সংস্কারক, আর্তমানবতার সেবক, টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জেলার স্কুল- কলেজ- মসজিদ- মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা, পরিবেশ ও বন সংরক্ষণ যান্ত্রিক কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প পদ্ধতির প্রবর্তক, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি কল্পে রাস্তাঘাটের উন্নয়নের সহযোগিতা ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের মহানায়ক, খাঁটি দেশ প্রেমিক, ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি, শান্তিকামী ও একজন মানবাধিকার কর্মীর আপন ভাতিজা এই জিয়াউর রহমান খোকন।

ইউনিয়ন বাসী এটাও বলেন, দানবীর আলাউদ্দিন আহমেদ”র অনুপ্রেরণায় সাবেক জনপ্রিয় চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান খোকন ২০১১ সালে ৫ নম্বর নন্দলালপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে নির্বাচিত হয়ে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছিল। তারা এটাও বলছেন অর্থ বিত্তের উপর তার কোন লোভ লালসা ছিল না, আজও নেই। কিন্তু ২০১৬ সালে অল্পকিছু ভোটের ব্যবধানে বর্তমান চেয়ারম্যানের কাছে পরাজিত হয়েছিল। ইতিমধ্যে জিয়াউর রহমান খোকন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনীত হয়ে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। দানবীর আলাউদ্দিন আহমেদ’র উত্তরসূরী হয়ে সাবেক চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান খোকন তার চাচার মতই দেশ ও সমাজের কল্যাণে নিজেকে বিকিয়ে দিয়েছেন। সামাজিক সেক্টরে সাবেক চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান খোকন এক অনন্য সফল ব্যক্তিত্ব ও মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন একজন হৃদয়বান মানুষ। ইতিমধ্যে দেশ প্রেমিক, মানবদরদি ও নিঃস্বার্থ সমাজ সেবক হিসাবে তার চরিত্রটি ফুটে উঠেছে।

জিয়াউর রহমান খোকন সর্বদিক থেকে সমান আদর্শে আলোকিত এক চমকপ্রদ নাম। তার শৈশব থেকে কৈশোর যৌবন থেকে সকল স্তরে ঢেউ খেলে গেছে সোনালী রোদ। নিজ গুণে ন্যায় ও সততা, দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তা, দূরদর্শিতায়, মানবতাবোধ ও আধ্যাত্মিকতায় তার জীবন উন্নীত হয়েছে এক অনন্য উচ্চতায়। মানবিক গুণাবলী ও সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে তিনি এগিয়ে যাচ্ছেন ধাপের পর ধাপ। ভক্ত হৃদয়ের শ্রদ্ধাভাজন, গরীব-অসহায়ের বন্ধু, জ্ঞানী-গুণীজন, আত্মীয় স্বজনদের কাছে জিয়াউর রহমান খোকন আসলে এমন একজন মানুষ তাকে পরিমাপ করা খুব সহজ নয়। বস্তুগত ও আত্ত্বিক উভয় দিকেই তার উৎকর্ষ পর্বত প্রমাণ।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর