জাতীয় পার্টি( জেপি) যুগ্ন মহাসচিব ও মেহেরপুর জেলা সভাপতি মোঃ আব্দুল হালিম এর কন্যা শোভা নাজমিন হুসনা এর পরিবার কর্তৃক অভিযুক্ত স্বামী রবিউল ইসলাম এর ফাঁসির দাবীতে গাংনী বাজার কমিটি আয়োজিত গাংনী বাসস্ট্যান্ডে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে । গাংনী বাজার কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান স্বপন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ খালেক ।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন গাংনী পৌরসভার মেয়র আশরাফুল ইসলাম, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আনারুল ইসলাম বাবু, শোভার বাবা আব্দুল হালিম, বাজার কমিটির সাধারন সম্পাদক বজলুর রহমান বুলু, প্যানেল মেয়র নবীরুদ্দীন।অনুষ্ঠানে গাংনী বাজারের ব্যবসায়ী সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ অংশগ্রহন করেন। বক্তারা শোভা নাজনীন এর অভিযুক্ত স্বামী রবিউল ইসলাম এর বিচার ও ফাঁসি দাবী করেন ।
পরিবারের দাবী কয়েকমাস আগে আব্দুল হালিম এর বড় মেয়ে শোভা নাজমিনের স্বামী বিয়ের এক মাসের মধ্যে ২০ লাখ টাকা যৌতুক চেয়ে তার উপর নির্মম অত্যাচার চালিয়ে তাকে হত্যা করে।
ভিডিওটি দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
অভিনেতা আহমেদ শরীফ নিজ শহর কুষ্টিয়ায় পৌর মেয়র হতে চান। এরই মধ্যে শুরু করেছেন প্রচারণা। পাঁচ বছর ধরে শহরের কী কী সমস্যা, কিভাবে তা নিরসন করা যায়, পৌরবাসীর সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিসহ নানা পরিকল্পনার কথা খাতায় লিখে রেখেছেন তিনি। নির্বাচিত হলে ছক অনুযায়ী কাজ করে যাবেন বলে জানান।তিনি বলেন, ‘আমি আমার শহরকে অত্যন্ত ভালোবাসি। বাংলাদেশের মধ্যে আদর্শ শহর হিসেবে গড়ে তুলতে চাই কুষ্টিয়াকে। মৃত্যুর আগে এটাই শেষ ইচ্ছা বলতে পারেন।হয়তো অনেকে বলবেন, মেয়র হয়ে কেন আমি শহরকে সাজাব, ব্যক্তিগত উদ্যোগেও তো পারতাম! আসলে আমার অত টাকা নেই। থাকলে শেষ জীবনে এসে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইতাম না। আমার বিশ্বাস, কুষ্টিয়াবাসী আমার পাশে থাকবেন। তাঁদের সেবা করার সুযোগ দেবেন।’
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুইজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার সরেরহাট এলাকার খবিরের সিএনজি ড্রাইভার জালাল (৪০), একই এলাকার মেজবার কন্যা রুনা (২৬) ও রুনার শিশু কন্যা রুজদী (৬ মাস)।
জানা গেছে, পাবনা থেকে ছেড়ে আসা দ্রুতগামী একটি ট্রাক কুষ্টিয়ার দিক থেকে আসা একটি সিএনজিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এ সময় তিনজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এ ঘটনায় আরও ২ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
হাইওয়ে থানার ওসি জয়নুল আবেদিন জানান, ট্রাক ড্রাইভার ঘাতক ট্রাকটি ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রংপুরের পীরগঞ্জে প্রয়াত স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার কবর জিয়ারত করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোববার সকালে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর হয়ে রংপুরে গিয়ে দুপুরে তারাগঞ্জে একটি জনসভায় বক্তব্য শেষে ফতেপুরে স্বামীর পারিবারিক কবরস্থানে যান তিনি। এসময় শ্বশুর, শাশুড়ি, ভাসুর ও প্রয়াত স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার কবর জিয়ারত করেন শেখ হাসিনা। এর পর প্রধানমন্ত্রী পীরগঞ্জে জনসভাস্থলে যান।
আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রাচরণার জন্য কিছুদিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে জনসভা-পথসভায় অংশ নিচ্ছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সর্বশেষ পীরগঞ্জের ফতেপুরে এক জনসভায় গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মহিষাখোলা গ্রাম থেকে প্রবাসীর স্ত্রী আফরোজা খাতুনের (২৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী পুকুরে তার মরদেহের সন্ধান পায় স্বজনরা। তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেয়া হয় বলে ধারনা স্বজনদের।
আফরোজা খাতুন মহিষাখোলা গ্রামের হাউস আলীর মেয়ে। গাংনী উপজেলার নওদাপাড়া গ্রামের শিপন মিয়ার সাথে তার বিয়ে হয়। শিপন বিদেশে থাকায় দুই ছেলেকে নিয়ে পিতার বাড়িতে বসবাস করতেন আফরোজা।
নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাতে প্রতিদিনের ন্যায় নিজ ঘরে দুই ছেলেকে নিয়ে ঘুড়িয়ে পড়েন আফরোজা। তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির লোকজন আফরোজার সন্ধান পাচ্ছিলেন না।
খোঁজার এক পর্যায়ে বাড়ির পার্শ্ববর্তী একটি তুলা ক্ষেতে আফরোজার ব্যবহৃত ওড়না ও স্যান্ডেলের সন্ধান পাওয়া যায়। এতে পরিবারের লোকজনের সন্দেহ বেড়ে যায়।
পরে প্রতিবেশী আজাদ বক্সের পুকুরে আফরোজার মরদেহ খুঁজে পায় স্বজনরা। তার গলায় আঘাতের চিহ্নি রয়েছে।
এতে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পুকুরে মরদেহ ফেলে রাখা হয়েছে বলে ধারনা স্বজনদের। তবে কী কারণে কারা তাকে হত্যা করেছে তা নিশ্চিত হতে পারছেন না পরিবার।
মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে গাংনী থানা
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবাইদুর রহমান বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
সেই সাথে এ ঘটনার পেছনের রহস্য উন্মোচনে মাঠে নেমেছে পুলিশ।
তথ্য: মেহেরপুর প্রতিদিন
ঢাকা, ২৪ ডিসেম্বর – বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশ মহাকাশ যুগে প্রবেশ করেছে। এবার মহাকাশে নভোচারী পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ। ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো মহাকাশে নভোচারী পাঠাবে বাংলাদেশি।
গত শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানায় বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। এর আগে শুক্রবার গুলশান ক্লাবে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মশহুরুল আমিন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে চতুর্থবারের মতো আয়োজন করা হয়েছে ‘স্পেসফেস্ট ২০২০’। এবারের আয়োজনে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়ার মহাকাশ কর্মসূচিকে অনুসরণ করে একজন নভোচারীকে যাচাই-বাচাই শেষে ২০২২ সালে মহাকাশে পাঠানো হবে।
তিনি বলেন, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিষয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে যাদের বয়স ২২ থেকে ৩৫ বছর এবং যারা মহাকাশে যেতে আগ্রহী তাদের আবেদন প্রথমে সংগ্রহ করা হবে। এরপর শারীরিক ও মানসিক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ৫০ জনকে বাছাই করা হবে। এরপর একাধিকবার এদের মধ্য থেকে বাছাইয়ের জন্য বিভিন্ন দেশের নভোচারীদের দেশে আনা হবে। আর যাচাই-বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে ১০ জনকে নির্বাচিত করা হবে। এরপর নির্বাচিত ১০ জনের মধ্য থেকে একজনকে রাশিয়াতে ১৫ মাসের ট্রেনিংয়ে পাঠানো হবে। আর ট্রেনিং শেষ করার পর তাকে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে ১০ দিনের জন্য পরিদর্শনে পাঠানো হবে।
যারা এ বিষয়ে আগ্রহী তাদের আগামী ১ জানুয়ারি ২০২০ থেকে www.astronomybangla.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। অন্যদিকে ‘স্পেসফেস্ট ২০২০’ উপলক্ষে জানুয়ারি ২০২০ এর প্রথম দিন থেকে ডিসেম্বরের ১০ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে প্রতিষ্ঠানটি।
এর মধ্যে রয়েছে ১ জানুয়ারি সানফেস্ট, জানুয়ারির ৬ থেকে ১৬ তারিখ পর্যন্ত অ্যাস্ট্রো অলিম্পিয়াড, ১৭ মার্চ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক স্পেস ক্যাম্প।
এছাড়া আরও রয়েছে অ্যাস্ট্রোনিস্টদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, অ্যাস্ট্রোনিস্ট কর্মশালা, ডকুমেন্টারি শো, অ্যাস্ট্রোনমি এক্সিভিশন, রকেট বানানো প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আন্তর্জাতিক সেমিনার প্রভৃতি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. শাহাজাহান মাহমুদ, কবি আলফ্রেড খোকন, এভারেস্ট বিজয়ী নিশাত মজুমদার প্রমুখ।
সূত্র : জাগো নিউজ
ঝিনাইদহে যাত্রীবাহি বাস নিয়ন্ত্রন হারিয়ে খাদে পড়ে নারীসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কালীগঞ্জ-কোটচাঁদপুর সড়কের পাতিবিলা ইটভাটা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, জীবননগর থেকে সাজিম পরিবহণের একটি বাস কালীগঞ্জ যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌছালে বাসটি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে রাস্তার পাশের খাদে উল্টে যায়। এতে বাসে থাকা নারী শিশুসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়।
খবর পেয়ে কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা স্থানীয়দের সহযোগিতায় আহতদের উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর হয় তাদের যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অবশেষে শতভাগ শেষ হলো পদ্মা সেতুর নকশা জটিলতায় আলোচিত সেই ৬ ও ৭ নম্বর পিলারের কাজ। সেতুর ৪২টি পিলারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জটিল ছিল এ দুটি পিলার। ৪ বছর আগে এ দুটি পিলারে জটিলতা দেখা দেয়ায় শেষ পর্যন্ত পদ্মা সেতু হবে কিনা, তা নিয়েই দেখা দেয় অনিশ্চয়তা।
বিশ্বে এর আগে কোথাও হয়নি, এমন একটি পদ্ধতিতে এ দুটি পিলারের জটিলতা কাটিয়ে চলতি মাসে শতভাগ কাজ শেষ করতে পারাকে বড় সাফল্য হিসেবে দেখছে সেতু কর্তৃপক্ষ।
৪ বছর আগে আনুষ্ঠানিক শুরু পদ্মা সেতুর পিলার বসানো। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর প্রথমবারের মতো কাজ ধরা হয় ৬ নম্বর পিলারে। তখনই জানা যায়, যে নকশায় সেতু হওয়ার কথা, কয়েকটি পিলারের ক্ষেত্রে সেটা কাজে দেবে না।
মূলত একটি পিলারে ৬টি করে পাইল এবং প্রতি পাইলে ১২৪ মিটার দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু পাইল মাটিতে প্রবেশ করানোর পর নদীর এ স্থানে কোনোভাবেই শক্ত মাটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর একে একে এ জটিলতা দেখা দেয় আরও ১৪টি পিলারে। এ অবস্থায় পুরো সেতুর কাজ নিয়ে দেখা দেয় অনিশ্চয়তা।
পরে প্রায় দেড় বছর সময় লাগে সমাধান পেতে। দৈর্ঘ্য না বাড়িয়ে পাইলের সংখ্যা ৬টির জায়গায় ৭টি করে বসানোর সিদ্ধান্ত আসে। ৭ মাস আগে নতুন নকশায় কাজও শুরু হয়। তবে সবার দৃষ্টি ছিল বহুল আলোচিত ৬ ও ৭ নম্বর পিলারের দিকে।
কারণ এখানে নদীর তলদেশের মাটি সবচেয়ে বেশি রহস্যময়। স্টিলের পাইলে ট্যাম প্রযুক্তি সংযোজন করে, বিশ্বে আর কোথাও হয়নি-এমন একটি প্রযুক্তিতে এ দুটি পিলারের পুরো কাজ শেষ করা হয়।
পদ্মা সেতুর প্রথম দুটি পিলার হওয়ার কথা ছিল ৬ ও ৭ নম্বর। এ দুটি পিলারের নির্ধারিত স্প্যান অনেক আগেই তৈরি করে ফেলায় এতদিন সেটি ৩ ও ৪ নম্বর পিলারের ওপর অস্থায়ীভাবে রাখা আছে। এখন ৬ ও ৭ নম্বর পিলার তৈরি হয়ে যাওয়ায় শিগগিরই এ স্প্যানটি সরিয়ে আনা হবে নির্ধারিত পিলারে।
মেহেরপুরের মুজিবনগর সীমান্ত দিয়ে ৮ বাংলাদেশীকে পুশ ব্যাক করেছে বিএসএফ। রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে মুজিবনগর উপজেলার জয়পুর তারানগর সীমান্ত দিয়ে তাদের পুশ ব্যাক করা হলেও পুলিশ সন্ধ্যার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করে।
আটককৃতরা হলেন, মাদারীপুর জেলার জাজিরা গ্রামের সালাম বেপারীর ছেলে রবিউল ইসলাম ব্যাপারি (২০), কোটাবাড়ি শ্রীনদী এলাকার লিজন হাওলাদারের ছেলে শাকিল হাওলাদার (২১), একই জেলার রাজৈর উপজেলার কাটিয়াকান্দি গ্রামের আব্দুর রহিম মুন্সির ছেলে সিরাজুল মুন্সি (২৫), যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার হাসানপুর বুড়িহাটি এলাকার মালেক সর্দ্দারের ছেলে আজিজুল সর্দ্দার (২৩), মনিরামপুর উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের আজয়কুমার দাশের ছেলে শিমুল দাশ (৩০), কোতুয়ালী উপজেলার চাকলঘাট এলাকার পান্নুর ছেলে সুমন হোসেন (২০), সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার শকশেপুর গ্রামের মৃত শাহাদৎ হোসেনের ছেলে রিপন সর্দ্দার (২২) ও পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার শ্রীরামকাঠি গ্রামের রতন মোল্লার ছেলে মানিক হোসেন মোল্লা (২৫)।
পুলিশ জানায়, মুজিবনগর সীমান্তের তারানগর সীমান্ত দিয়ে ৮ বাংলাদেশীকে পুশব্যাক করেছে বিএসএফ সদস্যরা। পরে তারা আনন্দবাস বাজার থেকে বাগোয়ান বাজারের দিকে যাওয়ার পথে রাস্তার মাঝে মিয়া মুনসুর এমএম একাডেমির সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা জানান, ভারতের উত্তর-পশ্চিম বরগুনা দমদম সেন্ট্রাল জেলে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা খাটার পর বিএসএফ তাদের এক জায়গায় রেখে দিয়ে সুযোগ বুঝে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে।
মুজিবনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল হাশেম জানান, রোববার দুপুরের দিকে আসামিরা আনন্দবাস বাজার থেকে বাগোয়ান বাজারের দিকে যাওয়ার পথে রাস্তার মাঝে মিয়া মুনসুর এমএম একাডেমির সামনে এলোমেলোভাবে ঘোরাফেরা করছিলো। স্থানীয়দের সন্দেহ হওয়ায় আমাদের খবর দিলে সেখান থেকে তাদের আটক করে তাদের থানায় নেওয়া হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আটকদের সন্ধ্যার দিকে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে মেহেরপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সূত্রঃমেহেরপুর প্রতিদিন
প্রধান উপদেষ্টাঃ রিন্টু চৌধুরী
সম্পাদক- মোঃ আজিজুল ইসলাম আজিজ 01719-076924,
নির্বাহি সম্পাদক -মোঃ রফিকুল ইসলাম 01717-656705fÐd¡e L¡k¡Ñmu
¢jlf¤l-13,Y¡L¡
ফোনঃ 01827-656705 ইমেইলঃ anusondan2@gmail.com