মেহেরপুরে ৪’শ গ্রাম গাঁজাসহ মাদক মামলার আসামি মোঃ আব্দুল কাদের(৩৫)কে আটক করেছে ডিবি পুলিশ।
সোমবার সন্ধা ৭টার মেহেরপুরের ইসলামনগর পূর্বপাড়া থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক মোঃ আবাদুল কাদের মেহেরপুর ইসলামনগর দক্ষিন পাড়ার মৃত আব্দর রহমানের ছেলে।
মেহেরপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি রবিউল ইসলাম গাংনীর চোখকে জানান,রবিবার সন্ধায় মেহেরপুর ইসলামপুর পূর্বপাড়ায় মাদক বিরোধি অভিযান চালিয়ে মাদক মামলার আসামী আব্দুল কাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তার কাছে থেকে ৪’শ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে মেহেরপুর সদর থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।
তিনি গাংনীর চোখকে আরো জানান, উদ্ধারকৃত হেরোইনের আনুমানিক মূল্য হবে ১০ হাজার টাকা। আটক আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে ০২টি মাদকের মামলা রয়েছে।
ফরিদপুর- ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও কমপক্ষে ১০ জন।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার পূর্ব সদরদী এলাকায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরচিয় জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানায়, ভাঙ্গা উপজেলার পূর্ব সদরদি নামক স্থানে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে বাসের সঙ্গে একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। মাওয়া থেকে মাদারীপুরগামী চন্দ্রা পরিবহনের সঙ্গে টেকেরহাট থেকে ফরিদপুরগামী ট্রাকের এ সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে দুইজন এবং হাসপাতালে নেবার পর আরও একজনের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ভাঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার কাজ চালায়।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান জানান, ঘটনার পর দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাক রাস্তার ওপর পরে থাকায় ওই মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে রেকার দিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাকটি সরানোর প্রক্রিয়া চলছে। এগুলো সরানো হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ছাড়ার ত্রিশ মিনিট পূর্বে এবং আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ছাড়ার এক ঘণ্টা পূর্বে বোর্ডিং কার্ড ইস্যু (চেক ইন কাউন্টার) বন্ধ হচ্ছে বলে এক নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ বিমান। নিরাপত্তাজনিত কারণে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে ভ্রমণের জন্য বিমান এই নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
আজ সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বলা হয়, সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, নিরাপত্তাজনিত কারণে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ছাড়ার নির্ধারিত সময়ের ৩০ (ত্রিশ) মিনিট পূর্বে এবং আন্তর্জাতিক রুটের ফ্লাইট ছাড়ার নির্ধারিত সময়ের ১ (এক) ঘণ্টা পূর্বে বোর্ডিং কার্ড ইস্যু (চেক ইন কাউন্টার) বন্ধ হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, সকল ক্ষেত্রেই নিরাপত্তা তল্লাশির জন্য ফ্লাইট ছাড়ার নির্ধারিত সময়ের অন্ততঃ ২০ (বিশ) মিনিট পূর্বে বোর্ডিং গেটে যাত্রীর উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। অন্যথায়, সংশ্লিষ্ট যাত্রীর যাত্রা ব্যাহত হবে।
এনজিও দিশা’র মাঠ কর্মকর্তা রঞ্জিত পাল (৪৭) খুন হওয়ার রহস্য উদঘাটিত হয়েছে। স্ত্রীর সাথে পরকীয়া থাকায় তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে পরিকল্পিতভাবে রঞ্জিতকে ঠাণ্ডা মাথায় খুন করে লাশ পুকুরে ফেলে দেন বলে ঘাতক ছানোয়ার হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।
আজ সোমবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান এবং ওসি (তদন্ত) মো: মোশারফ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত রঞ্জিত কুমার পাল ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার কোষামন্ডল পল গ্রামের অতুল কুমার পালের ছেলে। তিনি দিশা’র মির্জাপুর উপজেলা শাখার সিনিয়র ক্রেডিট অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন। গত ১৮ নভেম্বর তিনি নিখোঁজ হন। পরদিন তার লাশ পাওয়া যায়।
দিশা’র ম্যানেজার ছাবেদুল হক জানান, এনজিওর সঞ্চয় ও কিস্তির টাকা উত্তোলনের জন্য সিনিয়র ক্রেডিট মাঠ কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমার পাল গত মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ভাদগ্রাম ইউনিয়নের দুল্যা বেগম ও ইচাইল গ্রামে যান। সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত অফিসে ফিরে না আসায় ওই দিন রাত আটটার দিকে মির্জাপুর থানায় এনজিওর পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। পরদিন বুধবার সকালে স্থানীয় লোকজন দুল্যা বেগম গ্রামের জয়নাল মিয়ার বাড়ির কাছে ব্রিজের পাশে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় একটি লাশ দেখে স্থানীয় লোকজন খবর দিলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।
পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, ঘটনার পর দিন রঞ্জিতের ভাতিজা সুদন চন্দ্র পাল বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর পুলিশ খুনের রহস্য উদঘাটনের জন্য তদন্তে নামেন। ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে দুল্যা বেগম গ্রামের ছানোয়ার ও আনোয়ার নামে দুই যুবককে আটক করে। আটকের পর তাদের ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে ছানোয়ার ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তার স্ত্রীর সাথে দিশা এনজিওর কর্মকর্তা রঞ্জিত পালের দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া চলে আসছিল। কিস্তি উঠানোর নাম করে তাদের বাড়িতে গিয়ে তার অনুপস্থিতিতে স্ত্রীর সাথে অবৈধ মেলামেশা করতেন। ঘটনার দিন রঞ্জিত পালকে আপত্তিকর অবস্থায় তার স্ত্রীর সাথে দেখে ক্ষিপ্ত হন ছানোয়ার। পরে তাকে হত্যা করে লাশ পাশের বাড়ির পাশে ব্রিজের নিচে পুকুরে ফেলে দেয়। ঘটনার পর থেকে তার স্ত্রী ও মা পলাতক রয়েছেন। ঘটনার সাথে আটক আনোয়ারে কোনো সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো: গায়েদুর রহমান বলেন, নিহতের ভাতিজা সুদন চন্দ্র পাল বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় মামলা করেছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের পর লাশ তার পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ছানোয়ার আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। মামলার রহস্য উদঘাটন হয়েছে।
বলিউডের জৌলুস সবার সয় না। অনেকেই এই রূপালী জগতের গোলক ধাঁধায় পড়ে খেই হারিয়ে ফেলেন। কেউ কেউ রাতারাতি তারকাখ্যাতি থেকে ছিটকে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন। শেষ জীবন তাদের কাটে অসহায় অবস্থায়। বলিউডের সেসব নামী কয়েকজন তারকাকে নিয়ে এই ফিচার।
ভারত ভূষণ: বলিউডে পঞ্চাশের দশকে জনপ্রিয় অভিনেতা ছিলেন। ১৯৫২ সালে তার ‘বাইজু বাওরা’ খুব জনপ্রিয়তা পায়। এছাড়া মির্জা গালিব (১৯৫৪), বসন্ত বাহার (১৯৫৬), ফাগুন (১৯৫৮) এর মতো বেশ কিছু দর্শকপ্রিয় ছবি উপহার দিয়েছিলেন ভারত ভূষণ। তবে জাঁকজমক জীবনযাপনই এক সময় কাল হয়ে ওঠে তার জন্য। জুয়ায় আসক্ত ছিলেন তিনি। এক পর্যায়ে সব অর্থ, কয়েকটি বাড়ি, গাড়ি জুয়া খেলে হারান। এক সময় তাকে বস্তিতেও থাকতে হয়। এমনকি পরে একটি ফিল্ম স্টুডিওর দারোয়ানের চাকরিও করেছেন তিনি।
ভগবান দাদা: চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকে আরেক জনপ্রিয় অভিনেতা ও পরিচালক ভগবান দাদা। দামি বাংলো, গাড়ি কেনার শখ ছিল তার। কিন্তু শেষ জীবনে মুম্বাইয়ের এক নোংরা বস্তিতে মৃত্যুবরণ করতে হয় তাকে। দুটি ছবি ‘ঝামেলা’ ও ‘লাবেলা’ ফ্লপ করায় আর্থিক দিক থেকে একবারেই নিঃশেষ হয়ে যান তিনি। পরে বস্তিতে থাকতে বাধ্য হন। সেখানেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
মীনা কুমারী: বলিউডে পঞ্চাশের দশকে দুর্দান্ত এক অভিনেত্রী। আসল নাম মাহজাবিন। অভিনয়ের খাতিরে পাল্টে ফেলেন নাম। তবে ভাগ্যটা আর পাল্টায়নি। বিয়োগান্তক ছবিতে স্মরণীয় অভিনয় করে ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। চারবার সেরা অভিনেত্রী হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারও পান তিনি। ‘বাইজু বাওরা’ (১৯৫৪), ‘পরিণীতা’ (১৯৫৫), ‘সাহেব বিবি গোলাম’ (১৯৬২), ‘কাজাল’ (১৯৬৬) ‘পাকিজা’ (১৯৭২) তার অভিনীত অন্যতম ছবি। তবে ৩৮ বছরে যখন লিভার সিরোসিসে মারা যান তিনি, তখন একেবারে নিঃস্ব হয়েই চির বিদায় নিয়েছেন। হাসপাতালের বিল দেয়ার সামর্থ্যও ছিল না তার।
অচলা সাচদেব: বলিউডের বেশ কিছু ক্লাসিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। ১৯৩৮ সালে ‘ফ্যাশনেবল ওয়াইফ’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয়। এরপর ১৩০টি ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। ১৯৬৫ সালের ছবি ‘ওয়াক্ত’ এ তার চরিত্র ছিলো মনে রাখার মতো। ‘এ মেরি জোহরা জাবিন’ গানটির মধ্য দিয়ে বেঁচে আছেন তিনি। এছাড়া সুপারহিট মুভি ‘চাঁদনী’ (১৯৮৯), ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’ (১৯৯৫), ‘কাভি খুশি কাভি গাম’ (২০০১), ‘কাল হো না হো’ (২০০৩) ছবিতে অভিনয় করেন এই অভিনেত্রী। প্রথম বিয়ে ভেঙ্গে যাওয়ার পর এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন। দ্বিতীয় স্বামী মারা যাওয়ার পর একাই বসবাস করতেন। মৃত্যুর ৫ বছর আগে তিনি তার ফ্ল্যাট পুনের একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে দান করে দিয়ে যান। শর্ত ছিল ঐ প্রতিষ্ঠান তাকে জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত সব দিক দিয়ে খেয়াল রাখবে। কিন্তু ২০১১ সালে রান্নাঘরে পা পিছলে পড়ে মস্তিষ্কে মারাত্মকভাবে আঘাত পান। এরপর প্যারালাইসিসসহ নানা জটিলতায় ভুগে পুনের এক হাসপাতালে নিদারুণ কষ্টে মারা যান তিনি।
ভিমি: বলিউডে ‘হামরাজ’ (১৯৬৭), আব্রু (১৯৬৮), পতঙ্গ (১৯৭১) ছবিতে অভিনয় করে গ্ল্যামারাস নায়িকা ভিমি দর্শকপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু তার স্বামী তাকে ছবিতে অভিনয় না করতে চাপ দেয়। স্বামীর সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিলে ডিভোর্স হয়ে যায়। এরপর মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন ভিমি। এক পর্যায়ে আর্থিক দৈন্যতায় হাসপাতালে নিঃস্ব অবস্থায় মৃত্যু হয় তার।
পারভীন ববি: আশির দশকে বলিউডের গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী পারভীন ববি ছিলেন বেশিরভাগ তরুণের হার্টথ্রব। সে সময় বলিউড শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে ১২টি ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। বিয়ে করেননি। তবে অভিনেতা কবির বেদি, ড্যানি ডেনজোগপা ও পরিচালক মহেশ ভাটের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এক পর্যায়ে কারো সাথেই তার সম্পর্ক টেকেনি। প্রচন্ড মানসিক অবসাদে ভুগে ও দারিদ্র্যের কারণে রোগে ভুগে বলিউডে একটি ফ্ল্যাটে নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যান তিনি।
রাজ কিরন: আশির দশকে বলিউডে খুব চেনা মুখ ছিলেন রাজ কিরন। কার্জ (১৯৮০), বাসেরা (১৯৮১), আর্থ (১৯৮২) এর মতো আলোচিত, প্রশংসিত ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন। আরো অনেক সামাজিক ছবিতে দেখা গেছে তাকে। কিন্তু এক পর্যায়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন এই অভিনেতা। সবাই ভেবেছিল মারা গেছেন তিনি। পরে তার বন্ধু, সহঅভিনেতা ঋষি কাপুর তাকে আমেরিকায় এক মানসিক হাসপাতালে খুঁজে পান।
এ কে হানজাল: বিখ্যাত ছবি ‘শোলে’র সেই অন্ধ ইমামের কথা মনে আছে তো? হৃদয়গ্রাহী ঐ চরিত্রে অভিনয় করা অভিনেতা এ কে হানজালকে বলিউডে দুই শতাধিক ছবিতে দেখা গেছে। গুণী এই অভিনেতার জীবনের শেষ দিকে এসে নিদারুণ অর্থ কষ্টে কেটেছে । হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর বিলটাও দিতে পারছিলেন না। খবরটা জানতে পেরে মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন এগিয়ে আসেন। সে সময় অমিতাভ ২০ লাখ রুপি সহায়তা দেন ঐ অভিনেতাকে।
গীতাঞ্জলি নাগপাল: সফল মডেল গীতাঞ্জলি নাগপাল অনেক ফ্যাশন ডিজাইনারের জন্য র্যাম্পে হেঁটেছেন। মিস ইউনিভার্স সুস্মিতা সেনও সে সময় তার সঙ্গী ছিলেন । পরবর্তী সময়ে বলিউডে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করেন গীতাঞ্জলি। কিন্তু সফল হননি। পরে মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি এতোই নাজুক ছিল যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন গীতাঞ্জলি। ২০০৭ সালে তাকে দক্ষিণ দিল্লির রাস্তায় ভিক্ষা করতে দেখা যায়। পার্ক ও মন্দিরে রাত কাটাতেন। এমনকি অন্যের বাড়িতে ঝি-এর কাজ করে মাদকের টাকা যোগাড় করতেন। পরে নারীবাদী সংগঠন দিল্লি কমিশন ফর উইমেনের সহায়তায় মানসিক হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। ২০০৮-এ তাকে নিয়ে বলিউডে ‘ফ্যাশন’ সিনেমা মুক্তি পায়। সুপারহিট ঐ ছবিতে তার চরিত্রে অভিনয় করেন কঙ্গনা রাণৌত।
সম্প্রতি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অ’তিরিক্ত সচিব আফতাব আহম’দকে বিয়ে করেন তিনি। প্রয়াত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাবেক স্ত্রী’ গুলতেকিন খান। নতুন এই দম্পতির পরিবার সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। দুজনের বন্ধুত্ব ছিল দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি ঢাকাতেই ছোট পরিসরে গুলতেকিন-আফতাবের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
সম্প্রতি গুলতেকিন আহমেদের বিয়ের ব্যাপারটায় আমাকে একটা কথাই বেশি নাড়া দিয়েছে সেটি হলো হিস্ট্রি রিপিটস ইটসেল্ফ। অর্থাৎ প্রকৃতি কখনোই কারো ঋণ নিজের কাছে রাখে না। উপযুক্ত সময়ে সুদে আসলে তা ফিরিয়ে দেয়। যে কঠিন সময়টা গুলতেকিন আহমেদ সিংগেল মাদার হিসেবে নিজের ছেলেমেয়েদের দেখাশোনা করেছেন, ঠিক এই সময়টাই এখন শাওন পার করছে।
গুলতেকিন আর হুমায়ূন আহমেদের বয়সের তফাত অনেক বেশি ছিল। কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের প্রতি গুলতেকিনের ভালোবাসা ছিল খাঁটি। হুমায়ূন আহমেদ যখন পিএইচডির জন্য আমেরিকায় ছিলেন তখন ভালোবাসার টানেই গুলতেকিন সন্তানসম্ভবা অবস্থাতেই বিদেশে পাড়ি জমায়। সেই সময় গুলতেকিন হয়তো ম্যাট্রিক পরীক্ষার্থী ছিলেন। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের আজ নন্দিত কথাসাহিত্যিক হওয়ার পেছনেও গুলতেকিন ওতপ্রোতভাবে জড়িত বিশেষ করে আর্থিকভাবে।
হুমায়ূন আহমেদ তার কোনো একটি গল্পের বইয়ে লিখেছিলেন যে, “পৃথিবীতে দুই ধরনের মানুষ খু’ন হয়। অ’তি ঘৃ’ণার মানুষ আর অ’তি ভালোবাসার মানুষ।” গুলতেকিন আহমেদের ক্ষেত্রে হয়তো শেষের উদাহরণটাই বেশি খেটেছিল। কারণ অ’তি ভালোবাসার মানুষ যখন বিশ্বা’সঘা’তকতা করে তখন অ’পরজনের কাছে বাস্তবে না হলেও মনের ভিতর খু’ন হয়ে যায়। এজন্যই হয়তো বিবাহবিচ্ছেদের পর গুলতেকিন কখনোই হুমায়ূন আহমেদকে নিজের থেকে দেখতে আসেনি এমনকি তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতেও। কারণ হুমায়ূন আহমেদ তো অনেক আগেই গুলতেকিনের কাছে মৃ’ত।
হুমায়ুন আহমেদ তার আরও একটি বইয়ে লিখেছিলেন, ’পুরুষ মানুষ হল বিড়ালের মত, তুমি তাকে যত ভাল খাবারই খাওয়াও না কেন তার চোখ সেই ঝুটা খাবারের দিকেই থাকে।’ নিজের বেলায়ও তিনি তা-ই প্রমাণ করেছেন।
যদিও হুমায়ূন আহমেদ কখনোই গুলতেকিনকে ডিভোর্স দিতে চায়নি তবুও নিজের আত্বসম্মানের কাছে মাথা নত করেনি। কারণ যেখানে নিজের স্বামীকে মেয়ের বান্ধবীর সাথে স’ম্পর্কে জড়ানোর কথা জানার পরও গুলতেকিন নিজের সংসার ও সন্তানের কথা ভেবে সেই শাওনের পায়ে পর্যন্ত পড়েছে, তবুও শাওন তার কথা শোনেনি, তাই সেই সংসারে থাকার আর কোনো মানেই হয় না।
জীবদ্দশায় হয়তো প্রথম ঘরের সন্তানদের সাথে হুমায়ূন আহমেদের ভালো স’ম্পর্ক ছিল, কিন্তু গুলতেকিন আজীবন নিজেকে হুমায়ূন আহমেদের কাছ থেকে আড়াল রেখেছে। কারণ বিশ্বা’সটা হচ্ছে কাগজের মতো। সেই কাগজে যদি একবার ভাঁজ পড়ে যায়, তাহলে সেই ভাঁজ আজীবন থেকে যায়।
এই নিয়ে অনেক আক্ষেপ ও অ’ভিমান হুমায়ূন আহমেদের গল্পে ফুটে উঠেছে। যখন হুমায়ূন আহমেদ নিজের নববিবাহিতা দ্বিতীয় স্ত্রী’কে নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণে ও সেগুলোর ভ্রমণকাহিনী লিখতে ব্যস্ত, তখন গুলতেকিন নিজের ছেলেমেয়েদের প্রতিষ্ঠিত করতে ও নিজের নিঃসঙ্গ সময়গুলোতে সঙ্গী হিসেবে কবিতা লেখাকে বেছে নিয়ে দিন পার করছিলেন। এজন্যই বলে প্রথম স্ত্রী’ নিজের স্বামীকে পারফেক্ট করে তোলে, সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করে, আর দ্বিতীয় স্ত্রী’ সবকিছু ভোগ করে।
যাই হোক, সেই কঠিন সময়টা গুলতেকিন অনেকটাই পার করে ফেলেছেন। এখন না আছে সন্তানকে প্রতিষ্ঠিত করার তাড়া, না আছে নিজের নামের পাশে ডিভোর্সি শব্দটি। গুলতেকিন যেমন আগেও গুলতেকিন আহমেদ ছিলেন, এখনো গুলতেকিন আহমেদই হয়েছেন। আর শাওন হয়ে গে ল দ্য ওয়াইফ অব লেট হুমায়ূন আহমেদ।
প্রথমেই বলেছি প্রকৃতি কখনোই নিজের কাছে কোনো ঋণ রাখে না। জীবনটা হচ্ছে অনেকটা প্রতিধ্বনির মতো। তুমি জীবনের সাথে যা করবে ঠিক সেই জিনিসটাই তোমা’র কাছে ফিরে আসবে। তাই সময়কে সময় দিতে হবে। সময়ই উপযুক্ত জবাব দিবে। যে নিঃসঙ্গতায় একদিন গুলতেকিন আহমেদ ভুগেছিল, ঠিক সেই সময়টাই শাওন এখন হুমায়ূন আহমেদের সেই সাধের পনেরশো স্কয়ার ফিটের দখিনা হাওয়াতে পার করছে এবং সেটা অনেক অল্প বয়সেই।
গুলতেকিন আহমেদের এই সিদ্ধান্তকে হয়তো অনেকেই বাঁকা চোখে দেখছে, কারণ হুমায়ূনরা একাধিক বিয়ে করলেও সবাই বাহবা দেয়, কিন্তু গুলতেকিনরা সেটা করলে ধিক্কার জানায়। তো যাদের এই ব্যাপারে গাত্রদাহ হচ্ছে তারা একবার নিজেদের গুলতেকিন আহমেদের জায়গায় চিন্তা করবেন।
নববিবাহিত দম্পতির জন্য অনেক শুভকামনা রইলো। প্রসংঙ্গত,হুমায়ূন আহমেদ ১৯৭৬ সালে গুলতেকিন খানকে বিয়ে করেন। গুলতেকিন প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁর নাতনী। এই দম্পতির তিন মেয়ে এবং এক ছেলে। বড় মেয়ে নোভা আহমেদ, মেজো মেয়ে শীলা আহমেদ এবং ছোট মেয়ে বিপাশা আহমেদ। তার বড় ছেলের নাম নুহাশ হুমায়ুন।সূত্র:truestrory২
ব্রাজাভিল, ২৫ নভেম্বর- আফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে রোববার একটি যাত্রীবাহী বিমান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কিছু বসতবাড়ির ওপর বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় কমপক্ষে ২৫ জন নিহত এবং বিমানের আরো দুজন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ১৭ জনই বিমানের আরোহী।
দেশটির নর্থ কিভু প্রদেশের গভর্নর কার্লি নজানজুর বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল জাজিরা।
গভর্নর কার্লি নজানজুর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় এয়ারলাইন্স বিজি বি’র ১৯ আসনের ড্রেনিয়ার ২২৪-২০০ ফ্লাইটটি রোববার সকালে প্রদেশের রাজধানী গোমা থেকে সাড়ে ৩শ মাইল উত্তরের বেনি শহরের দিকে যাত্রা শুরু করেছিল। কিন্তু উড্ডয়নের অল্প সময় পরেই এটি গোমা বিমানবন্দরে কাছে মাপেন্দো জেলার কিছু বাড়ির ওপর আছড়ে পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। গোটা এলাকা ছেয়ে যায় কালো ধোয়ায়।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যায় উদ্ধার কর্মীরা। তারা বিমানের এক ক্রুসহ দুই আরোহীকে জীবিত উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন। আহত ওই দুইজনকে এলাকার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। উদ্ধার কর্মীদের পাশাপাশি এলাকার লোকজনও উদ্ধার কাজে সহায়তা করেন বলে জানা গেছে।
এই দুর্ঘটনায় সবমিলিয়ে ২৫ জন নিহত হয়েছেন বলে কঙ্গোর সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন। তবে এদের মধ্যে বিমানের কতজন এবং বসতবাড়ির ঠিক কতজন রয়েছেন, সে ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি।
তবে এয়ারলাইন্স কোমাম্পানির বিবৃতি মোতাবেক দুর্ঘটনার সময় বিমানটিতে ১৮ জন আরোহী ছিলেন। সেই হিসাবে নিহতদের ১৬ জনই বিমানের। বাকিরা যে বসবাড়ির ওপর এটি বিধ্বস্ত হয়েছে সেখানকার লোকজন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি। জানা যায়নি দুর্ঘটনার কারণও।
প্রসঙ্গত, নিরাপত্তা মানদণ্ডের অভাব ও বাজে ব্যবস্থাপনার জন্য কঙ্গোয় প্রায়ই বিমান দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। এ কারণে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে কঙ্গোর সব বাণিজ্যিক বিমান চলাচল নিষিদ্ধ। গত মাসে এই গোমা বিমানবন্দরে অন্য এক বিমান দুর্ঘটনায় আট আরোহীর সবাই নিহত হয়েছিলেন।
অজ্ঞাত প্রতিবন্ধী ব্যক্তির মরদেহ দড়ি দিয়ে বেঁধে বাঁশ দিয়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে দুই যুবক। এ সময় মরদেহটির পা মাটি ছুঁয়ে যাচ্ছে। শনিবার (২৩ নভেম্বর) এমন ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। শনিবার সকালে নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার বাসুদেবপুর বাঙ্গাল রেলওয়ে ব্রিজের নিচ থেকে ওই মরদেহটি উদ্ধার করে সান্তাহার রেলওয়ে পুলিশ। এর পরই অজ্ঞাত পরিচয়ে ওই যুবকের মরদেহ বহনের ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
মরদেহের প্রতি এমন অসম্মানজনক ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর রেলওয়ে পুলিশের কাণ্ডজ্ঞান এবং মানবিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। সাধারণত মরদেহ বহনের সময় কফিন ব্যাগ ব্যবহার করে পুলিশ। সেই ব্যাগে করেই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ বহনের এ উল্টোচিত্র দেখে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফেসবুকে।
নাইম পারভেজ অপু নামে এক ব্যক্তি ছবিটা তার ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট করে লিখেছেন, ছবিটা দেখে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। এর বিচার চাই।
সালেহীন বিপ্লব নামে একজন পোস্ট করেন, মরদেহের প্রতি এমন অসম্মান দেখে মানুষের মানবিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এটি কাম্য নয়। বাসুদেবপুর বাঙ্গাল রেলওয়ে ব্রিজের নিচ থেকে সান্তাহার রেলওয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। কিন্তু একটা মৃতদেহ দড়ি দিয়ে বেঁধে এভাবে ঝুলিয়ে নিতে বিবেক বাধল না ওদের? ওরা কি এ দেশের নাগরিক নয়?
এ বিষয়ে সান্তাহার রেলওয়ে পুলিশের এসআই বিশ্বনাথ কুমার বলেন, জনবল না থাকার কারণে স্থানীয় দুই যুবককে দিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে অবশ্যই কফিন ব্যাগে মরদেহ ভরে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
নলডাঙ্গা থানার ওসি হুমায়ন কবির জানান, সকালে স্টেশনের ২৩৬ নম্বর ব্রিজের নিচে পানিতে ভাসমান অবস্থায় মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। পরে নলডাঙ্গা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সান্তাহার জিআরপি পুলিশে খবর দেয়। জিআরপি থানা পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে সদর মর্গে পাঠায়। তবে নিহত ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।
(যুগান্তর, ঘাটাইলডটকম)/-
ঝালকাঠি, ২৪ নভেম্বর- ঝালকাঠির নলছিটিতে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য সহ চার মুক্তিযোদ্ধার ম্যুরাল ভাংচুর করেছে দুর্বৃত্তরা।
শনিবার দিবাগত রাতে নলছিটি উপজেলার ষাইটপাকিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পাশের একটি খাল থেকে ভাঙা ম্যুরাল চারটি উদ্ধার করে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ১৯৭১ সালে বরিশাল বিভাগের সবচেয়ে বড় সম্মুখ যুদ্ধ হয় ঝালকাঠির চাচৈর গ্রামে। এ যুদ্ধের স্মৃতি স্মরণীয় করে রাখতে ২০১৭ সালে ঝালকাঠি-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের ষাইটপাকিয়ায় নলছিটির প্রবেশদ্বারে নিজ উদ্যোগে একটি মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য স্থাপন করেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা মৃত মফিজ উদ্দিন হাওলাদার। এতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ চার মুক্তিযোদ্ধার ম্যুরাল রয়েছে। শনিবার গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা ভাস্কর্যের বিভিন্ন স্থান ও বঙ্গবন্ধুসহ চার মুক্তিযোদ্ধার ম্যুরাল ভাংচুর করে। ভেঙে ফেলা ম্যুরাল চারটি পাশের খালে ফেলে দেওয়া হয়।
নলছিটি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, পুলিশ ষাইটপাকিয়া বাজার সংলগ্ন খাল থেকে ম্যুরালগুলো উদ্ধার করেছে। সবগুলো ম্যুরালের বিভিন্ন স্থানে ভাংচুর করা হয়েছে। এ ঘটনা তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সুত্র-দেশে বিদেশে
প্রধান উপদেষ্টাঃ রিন্টু চৌধুরী
সম্পাদক- মোঃ আজিজুল ইসলাম আজিজ 01719-076924,
নির্বাহি সম্পাদক -মোঃ রফিকুল ইসলাম 01717-656705fÐd¡e L¡k¡Ñmu
¢jlf¤l-13,Y¡L¡
ফোনঃ 01827-656705 ইমেইলঃ anusondan2@gmail.com